স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে যেন তার বসতবাড়িতে বসবাস করতে পারেন এ জন্য শাহিন প্রশাসনসহ সমাজের সব বিবেকবান মানুষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্থানীয় মুরুব্বি তাজু মিয়া, কনু মিয়া, প্রবাসী শাহিনের স্ত্রী সেলিনা বেগম, বোন সিরাজুন বেগম ও দিলারা বেগম, ভগ্নিপতি জমসেদ খা ও লিয়াকত আলী। লিয়াকত আলী মুঠোফোনে বলেন, ‘আমার ভাইয়ের বাড়ি আসতে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার পাওনা টাকা দিতে হবে বলেই সেই ভয়ে সে বাড়িতে আসছে না। বিভিন্ন সময়ে বৈঠকের সিদ্ধান্তের বিষয়ে তিনি বলেন, এক লাখ ত্রিশ হাজার টাকা পেয়েছি সত্য কথা কিন্তু বাকি টাকা সে এখনও দিচ্ছে না। বিচারকরা আমাকে কোনো সময় না দিয়ে একতরফা আমার ভাইয়ের পক্ষে রায় দিয়েছেন।’
শাহিনকে আইনের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দিয়ে হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুর আহমদ চৌধুরী বুলবুল বলেন, ‘লিয়াকত আলী টাকা ছাড়া কিছুই বুঝে না। টাকার জন্য তার আরো দুই ভাইকে বাড়ি থেকে বিদায় করেছে। এখন চাচ্ছে ছোটভাইকেও বাড়ি থেকে বের করে দিতে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়ভাবে সমাধানের চেষ্টা করা হলেও লিয়াকতের অসহযোগিতার কারণে বসতবাড়িতে ঢুকতে পারেনি শাহিন।’
সংবাদদাতা / ইলিয়াস