কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, অক্টোবর শেষে দেশে বীজআলুর মজুদ ছিল ৫.৬৭ লাখ টন। আর বীজআলুর চাহিদা ছিল ৭.৫ লাখ টন। অর্থাৎ ইতিমধ্যে প্রায় ২ লাখ টন বীজআলুর মজুদ খাওয়ার আলু হিসেবে ব্যবহার হয়ে গেছে। এটি নিয়ে চিন্তিত স্থানীয় কৃষকরা।
বাঘার কৃষকরা বলছেন, এখন বাজারে প্রতি কেজি আলু সর্বনিম্ন ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রকারভেদে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বীজআলু বিক্রি করছে ৭০ টাকা থেকে ৭৩ টাকা কেজি দরে। আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, বীজআলু খাবার আলু হিসেবে আরো বিক্রি হওয়ার।
সংবাদদাতা / ইলিয়াস