বন্দরে চোর, ডাকাত ও পকেটমারের উপদ্রোপ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, বন্দরে চোর, ডাকাত ও পকেটমারের উৎপাত এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে প্রতিনিয়ত কোথাও না কোথাও এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে বন্দর ১নং খেয়াঘাট, বন্দর আমিন আবাসিক এলাকা, বন্দর রুপালী আবাসিক এলাকা, বন্দর বাবুপাড়া, রেলী আবাসিক এলাকা, শাহিমসজিদ এলাকা, বাড়িপারা এলাকাসহ বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় চুরি ও পকেটমারের ঘটনা ঘটছে। বন্দরে বিভিন্ন এলাকায় সরজমিনে ঘুরে জানতে পারা যায় গত এক সপ্তাহে দুই নৈশ প্রহরি হত্যাসহ ৩টি দোকানে ডাকাতি ঘটনা ঘটেছে, পকেটমারের খপ্পরে পরে ১৩ জন ব্যক্তি মোবাইল ও মানিব্যাগ খুইয়েছেন এবং ৮টি বাড়ি ও দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য চুরির ঘটনা ঘটে বন্দর থানার এএস আই জালাল হোসেনের বাসায় এবং বন্দর বাজার জামে মসজিদ সংলগ্ন ম্যাক্স ডিজিটাল কম্পিউটার সেন্টারে।
বন্দর ১নং খেয়াঘাট সংলগ্ন একাধিক দোকানদার জানান, প্রায় সময় দেখা এলাকাবাসী মানিব্যাগ না হলে মোবাইল হারিয়ে এদিক সেদিক খোজা খুজি করে আমাদের কাছে দু:খ প্রকাশ করে।
এব্যপারে বন্দর থানার ওসি এ কে এম শাহীন মন্ডল আমাদের বলেন, চুরি ও পকেটমারের ঘটনার একাধিক সংবাদ আমার কাছে এসেছে। বন্দর থানা এলাকার সকল মানুষের জানমাল নিরাপদে রাখার জন্য টহল পুলিশকে জোরালো করা হয়েছে এবং অপরাধিদের যত দ্রুত সম্ভব আইনের আওতায় আনা হবে।#