আন্দোলন চলাকালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ অন্যান্য আসামিদের নির্দেশে আওয়ামী লীগের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী এজাহার নামীয় অপরাপর আসামিসহ ৪০০/৫০০ জন অজ্ঞাতনামা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের অংগ সংগঠনের নেতাকর্মী বৈষম্য আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। তাদের গুলিতে অনেক আন্দোলনকারী নিহত হয়, অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় ছটফট করতে থাকে। আসামিরা আন্দোলন বিরোধী শ্লোগান দেয়।
দীর্ঘ সময় খুঁজাখুঁজি করে না পাওয়ার একপর্যায়ে লোক মুখে জানতে পারে আসামিদের গুলিতে ও আক্রমনে বহু লোক হতাহত হয়েছেন এবং কিছু লোকদের আফতাবনগর মেইন রোডে অবস্থিত নাগরিক স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে। বাদী বিকাল ৪ টায় উক্ত হাসপাতালে গিয়ে ভিকটিম হৃদয় আহম্মেদকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়।
সংবাদদাতা/ ইলিয়াস