কোমর ব্যথা : এটি একটি প্রচলিত সমস্যা, যা বিশ্বের ব্যাপক জনগণের মধ্যে ৮০ শতাংশ মানুষকে কোনো না কোনো সময়ে প্রভাবিত করে। এটি শারীরিক অসুস্থতা, কর্মক্ষমতার হ্রাস এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় বাধার সৃষ্টি করতে পারে।
প্রভাব : কোমর ব্যথার প্রভাব ব্যাপক হতে পারে, যা স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় এবং ব্যক্তির কর্মক্ষমতার ক্ষতি করে। এটি ব্যক্তির মানসিক চাপ এবং সামাজিক কার্যকালাপে অংশগ্রহণেও প্রভাব ফেলতে পারে।
মূল্যায়ন ও নির্ণয় : ফিজিওথেরাপিস্টরা কোমর ব্যথার মৌলিক কারণ নির্ণয় করতে সক্ষম। তাঁরা শারীরিক পরীক্ষার পাশাপাশি রোগীর ইতিহাস এবং প্রয়োজনে ইমেজিং স্টাডি ব্যবহার করে রোগের অবস্থার গভীরতা বুঝতে সাহায্য করেন।
চিকিৎসাপদ্ধতি
ব্যায়াম থেরাপি : কোমরের মাংসপেশি শক্তিশালী করার জন্য এবং নমনীয়তা বাড়ানোর জন্য কাস্টমাইজড ব্যায়াম বা প্রগ্রাম প্রদান করা হয়।
ব্যথা ব্যবস্থাপনা : ব্যথা কমানোর জন্য তাপ, ঠাণ্ডা থেরাপি, ইলেকট্রোথেরাপিসহ বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
প্রতিরোধ : ফিজিওথেরাপিস্টরা কোমর ব্যথা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন; যেমন—কাজের ও বাড়ির পরিবেশে সঠিক আরগনমিক পদ্ধতি এবং নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপের প্রস্তাবনা।
সংবাদদাতা/ ইলিয়াস