পরে তিনি দুপুর ১২টার দিকে আদালত চত্বরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মামলার বিষয়ে কথা বলার সময় পাঁচ থেকে সাতজন যুবক অতর্কিত হামলা চালিয়ে তাকে মারধর এবং কানধরে উঠবস করান। এ ঘটনার পর তিনি ১০ সেপ্টেম্বর তিনি আটজনের নাম উল্লেখ করে বগুড়া সদর থানায় এই মামলা করেন।
রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বগুড়া সদর আমলি আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন অভিযুক্তরা। আদালতের বিচারক সাদিয়া আফসানা রিমা তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। বগুড়ার কোর্ট ইন্সপেক্টর মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, ‘মামলার আট আসামির মধ্যে পাঁচজন আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।’
সংবাদদাতা/ ইলিয়াস