ঠিকাদার শাকির হোসেন অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান ও প্রকল্প পরিচালক রাজশাহীর অনেক ঠিকাদারকে কাজ দেননি। বিপুল টাকার বিনিময়ে কাজ দেওয়া হয়েছে নাটোর, নওগাঁ ও ঈশ্বরদীর ঠিকাদারদের। একজন ঠিকাদারকে একটির বেশি কাজ দেওয়া হবে না বলে বিএমডিএ নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু গত এপ্রিলে প্রায় ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ের ৫০টি কাজ দেওয়া হয়েছে পাঁচ-সাতজন ঠিকাদারকে। এর প্রতিবাদে ক্ষুব্ধ হোন রাজশাহীর ঠিকাদাররা।
আরেক ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিএমডিএর গভীর নলকূপ পুনঃস্থাপন প্রকল্পের জন্য যেসব পাইপ সাপ্লাই দেওয়া হয়েছে, সেখান থেকেও কমিশন আদায় করেছেন চেয়ারম্যান। তাঁকে কমিশন না দিলে কোনো মালপত্র সরবরাহ করা যায়নি। ব্যক্তিগত সহকারী বনির মাধ্যমে এই কমিশন আদায় করতেন তিনি। তবে এসব বিষয়ে বক্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা হলে বিএমডিএর চেয়ারম্যান বেগম আক্তার জাহানের মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
সংবাদদাতা/ ইলিয়াস