অনলাইন ডেস্ক : ‘সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা ও শপথ ভঙ্গের’ কারণে বিগত তিন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনতে কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছে ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন’। একই সঙ্গে হত্যা, গুম ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনে জড়িতরা যেন নির্বাচনে অংশ না নিতে পারে, সে বিষয়েও সুপারিশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
গত ৩ অক্টোবর ড. বদিউল আলম মজুমদারকে প্রধান করে ৮ সদস্যের ‘নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন’ গঠন করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। দুই দফায় এই কমিশনের মেয়াদ ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, নির্বাচন কমিশনের সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল আলীম, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ড. জাহেদ-উর রহমান, শাসন প্রক্রিয়া ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বিশেষজ্ঞ মীর নাদিয়া নিভিন, ইলেকট্রনিক ভোটিং ও ব্লকচেইন বিশেষজ্ঞ ড. মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস ও একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
সংবাদদাতা / ইলিয়াস